ফুলপুর উপজেলার বালিয়া ইউনিয়নের মাঝারকান্দা গ্রামে নিজ বাড়ির আঙিনায় ও সুলতানের চৌরাস্তা এলাকার প্রায় বহুবছর ধরে নার্সারির ব্যবসা করছেন মাঝারকান্দা গ্রামের মৃত রমজান আলীর পুত্র মোঃ বকুল মিয়া।বৃক্ষের প্রতি ভালোবাসা থেকে এ ব্যবসায় তার আগমন।বর্তমানে তিনি একজন সফল নার্সারি ব্যবসায়ী।গাছের প্রতি অকৃত্রিম ভালোবাসা থেকে নার্সারিকেই জীবন-জীবিকার অবলম্বন হিসেবে বেছে নিয়েছেন তিনি।
ফুলপুর উপজেলা থেকে পুর্বে ৮ কিলোমিটার দূরে সুলতানের চৌরাস্তা ও মাঝার কান্দা গ্রামে ১ বিঘা জমিতে তিনি গড়ে তুলেছেন দেশি–বিদেশি গাছের বিশাল ভান্ডার।তবে থেমে নেই জাতসংগ্রহ।সংগ্রহে নেই এমন কোনো গাছের নাম শুনলেই তিনি ছুটে যান, সংগ্রহ করে আনেন চারা।নার্সারি করে ব্যাপক সফলতা পেয়েছেন
তার ফাহিম নার্সারিতে বারোমাসি কাঁঠালের কলম চারা,পেঁপে লিচু উন্নত জাতের চায়না থ্রি কমলা,বাড়ীওয়ান মাল্টা মিশরের ডুমুর গোল্ডেন আপেল বেনেনা ম্যাংগো কাশ্মীরি বড়ই বলসুন্দরী বড়ই,লাল কাঁঠাল বারোমাসি কাঁঠাল লাল ড্রাগন,আলুবোখরা,রাম্বুটান আলুবোখারা,থাই সফেদা,স্ট্রবেরি,পেয়ারা সহ বিভিন্ন জাতের ফলদ গাছের চারা রয়েছে।এছাড়া বিভিন্ন ধরনের মসলাজাতীয় গাছের চারাসহ বাহারি ফুলের চারা উৎপাদন করা হয় তার নার্সারিতে।এমনকি বিলুপ্তপ্রায় ঔষধি গাছের চারা লুকলুকিও রয়েছে এখানে।
নার্সারি থেকে উপার্জিত অর্থ দিয়েই তার সংসার চলে।চারার গুণগত মান উন্নত আর দাম সুলভ হওয়ায় প্রতিদিনই বিভিন্ন স্থান থেকে মানুষ এসে তার কাছ থেকে চারা সংগ্রহ করে নিয়ে যান।
নিজের বাড়িতে জমি ভাড়া নিয়ে ছোট্ট পরিসরে শুরু করেন নার্সারি।লাভজনক হওয়ায় পরিসর আরও বড় করেন।তবে সরকারি সহায়তা পেলে নার্সারি আরও সম্প্রসারণ করবেন বলে জানান নার্সারি ব্যবসায়ী মোঃ বকুল মিয়া।
বিভিন্ন চারার জন্য যোগাযোগ
01933-673179 বকুল মিয়া।

