মাইজভাণ্ডারী গাউছিয়া হক কমিটি সূর্যগিরি আশ্রম শাখার উদ্যোগে দ্বি-মাসিক সভা, বৃক্ষরোপণ ও বস্ত্র বিতরণ কার্যক্রম সম্পন্ন হয়েছে।
শুক্রবার (২৪ জুন) সংগঠনের কার্যালয়ে সংগঠনের সভাপতি তরুণ কমার আচার্য কৃষ্ণের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়।উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হযরত জিয়াউল হক মাইজভাণ্ডারী ট্রাস্টের ফটিকছড়ি ‘ক’ জোনের সাংগঠনিক সমন্বয়ক মাস্টার কবির আহমদ।বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মোহাম্মদ আরমান,প্রজিত বড়ুয়া। সমগ্র অনুষ্ঠানটির সঞ্চালনায় ছিলেন সাধারণ সম্পাদক রুবেল শীল,অর্থ সম্পাদক সমীর দাশ ও ঝুমুর সর্দার।স্বাগত বক্তব্য রাখেন মহিলা সম্পাদিকা অর্চনা রানী আচার্য।শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন সদস্য শিবু ভট্টাচার্য।আরো বক্তব্য রাখেন কুমার রতন, ঝুন্টু শীল,ডা. উজ্জ্বল কুমার শীল, সোমা গুহ, সোনারাম আচার্য,বিষ্ণু শীল,সোমা শীল,আবু বড়ুয়া,সোমা চৌধুরী সুমি,রনা শীল,তুষার শীল, মানিক বড়ুয়া,কলিঙ্ক দাশ,এমটি সুজন ত্রিপুরা, সংগীতা শীল, রূপনা আচার্য।প্রধান অতিথি বলেন, দরবারে গাউসুল আজম গাউসিয়া হক মঞ্জিলের সাজ্জাদানশীল হযরত আলহাজ্ব সৈয়দ মোহাম্মদ হাসান (ম.জি.আ) কেবলা কাবা মানব কল্যাণের জন্য নিজ এলাকার অসহায় দুস্থদের খুঁজে বের করে এদের সেবা করার জন্য অনুরোধ করেন। বক্তারা আরো বলেন,গাছ আমাদের অনেক উপকার করে।আজ এই সংগঠন এক হাজার চারা বিতরণ ও তিনশত চারা রোপণ করার জন্য যে উদ্যোগ নিয়েছে এবং ৩০ জন দৃষ্টি ও বাকপ্রতিবন্ধীকে বস্ত্র বিতরণ করছে,এ উদ্যোগকে স্বাগত জানাই।সূর্যগিরি আশ্রম শাখা এলাকায় প্রায় সময় এভাবে মানবতার কাজ করে যাচ্ছে।আমি এই সংগঠনের আরো সমৃদ্ধি কামনা করে গাউসুল আজম মাইজভাণ্ডারীর দরবারে ফরিয়াদ জানাই।পরে প্রধান অতিথি ঔষধি, ফলজ, বনজ গাছের চারা বিতরণ অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন।সমাপনী বক্তব্য প্রদান করেন লায়ন ডা. বরুণ কুমার আচার্য বলাই।পরিশেষে মরমী সংগীত পরিবেশন করেন মো.আরমান কাওয়াল ও তার দল।

